কুরবানির ইতিহাস, নিয়ম,নামাজ,মাসআলা ও আকিকা
ঈদুল আযহা ২০২৩ ( Eid ul Adha 2020) এর বিধান , ঈদ উল আযহা (Eid ul ajha) এর দিনে আমাদের কি করণীয় ? কুর'আন - সুন্নাহর আলোকে আমরা অনেকেই বিষয়গুলি জানিনা। কুরবানীর ঈদের দিনে আমাদের কি করণীয় , কি বর্জণীয় , কিভাবে পশু জবেহ করতে হয় , কুরবানীর পশু কেমন হওয়া উচিত এসব নিয়ে আমাদের সকলের জ্ঞানই স্বল্পই। কুরবানী এর মাসায়েল ও ইতিহাস নিয়ে রয়েছে প্রচলিত কিছু ভুল - ভ্রান্তি । এসকল ভুল-ভ্রান্তি , কুসংস্কার ও অস্পষ্ট জ্ঞান কে দূর করতে এবং মাসায়েলে কুরবানী(কুরবাণীর) জানতে সহায়ক হবে আমাদের অ্যাপসটি।
কুরবানী ও কুরবানী এর মাসায়েল জানা অত্যন্ত জরুরি. কুরবানী এর নিয়ম ও ইতিহাস জানলেই কুরবানীর গুরুত্ব সবাই উপলব্ধি করতে পারবে ।কুরবানী ঈদ বা ঈদুল আযহা মুসলমানদের জন্য দ্বিতীয় আনন্দময় ধর্মীয় উৎসব।কুরবানি (Kurbani) কুরবানীর মাসায়েল একটি বাংলা ইসলামিক অ্যাপ।কুরবানী অর্থ ত্যাগ। ঈদুল আযহা (Eid ul azha) মূলত ত্যাগের উৎসব। কুরবানির সময় মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই করে। মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরীফে কুরবানীর ইতিহাস সম্পর্কে সুন্দর বর্ননা দিয়েছেন যা থেকে আমরা কুরবানির গুরুত্ব ও তাৎপর্য বুঝতে পারি।কুরবানি বা কোরবানি দেওয়ার সুন্নাহ রয়েছে। যে কোনো ভাবে , একটা পশু জবাই করলেই কুরবানি বা কুরবানী হয় না। যেমন একটি মাসালা বা মাসায়েল হচ্ছে, ঈদুল আযহার নামাজের আগে কুরবানি করা সঠিক নয়- এরকম কেউ করলে কুরবানী বা কোরবানি হবে না। এমন ৭১ টি মাসয়েলে রয়েছে আমাদের অ্যাপসটিতে। মাসায়েল সমূহ মাসিক আল কাউসার এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
ঈদুল আযহা মূলত আরবী বাক্যাংশ।এর অর্থ হলো ত্যাগের উৎসব।আসলে এটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ত্যাগ করা। এ দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই দেয়।
কুরবানীর মাসআলা হলো নিদৃষ্ট নিয়মে এবং ঈদুল আযহা / Eid ul Adha চাদ দেখার দশ দিন পর তিন দিনের যেকোন দিন কুরবানির পশু কুরবানী দেওয়া তাছারা কি কি পশু কুরবানি দেওয়া যায় তার সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে,
কোরবানীর ঈদ সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও শান্তি, সেই সাথে সকলের কোরবানি হোক সহি শুদ্ধ ও মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে কবুল হয় তার জন্য আমাদের এই চেষ্টা।
পবিত্র কোরআন শরীফে কুরবানীর ইতিহাস সম্পর্কে স্পষ্ট বর্ননা দেয়া আছে। সুনির্দিষ্ট ভাবে কুরবানির লক্ষ এবং উদ্দেশ্য আছে। এ কারনেই সঠিক ভাবে কুরবানীর মাসয়ালা মেনে কুরবানী করতে না পরলে তা শুধু পশু জবেহ হয়ে যাবে, লক্ষ উদ্দেশ্য পূরন হবে না । যারা কুরবানী দিবেন তাদের প্রত্যেকেরেই সঠিক ভাবে পশু কুরবানীর মাসয়ালা মাসায়েল অর্থৎ কুরবানীর নিয়ম কানুন জেনে নেয়া দরকার। না হলে কুরবানী আল্লাহর কাছে কবুল হবেনা। ঈদ এসএমএস
ঈদুল আযহা ২০২৩ ( Eid ul Adha 2020) এর বিধান , ঈদ উল আযহা (Eid ul ajha) এর দিনে আমাদের কি করণীয় ? কুর'আন - সুন্নাহর আলোকে আমরা অনেকেই বিষয়গুলি জানিনা। কুরবানীর ঈদের দিনে আমাদের কি করণীয় , কি বর্জণীয় , কিভাবে পশু জবেহ করতে হয় , কুরবানীর পশু কেমন হওয়া উচিত এসব নিয়ে আমাদের সকলের জ্ঞানই স্বল্পই। কুরবানী এর মাসায়েল ও ইতিহাস নিয়ে রয়েছে প্রচলিত কিছু ভুল - ভ্রান্তি । এসকল ভুল-ভ্রান্তি , কুসংস্কার ও অস্পষ্ট জ্ঞান কে দূর করতে এবং মাসায়েলে কুরবানী(কুরবাণীর) জানতে সহায়ক হবে আমাদের অ্যাপসটি।
কুরবানী ও কুরবানী এর মাসায়েল জানা অত্যন্ত জরুরি. কুরবানী এর নিয়ম ও ইতিহাস জানলেই কুরবানীর গুরুত্ব সবাই উপলব্ধি করতে পারবে ।কুরবানী ঈদ বা ঈদুল আযহা মুসলমানদের জন্য দ্বিতীয় আনন্দময় ধর্মীয় উৎসব।কুরবানি (Kurbani) কুরবানীর মাসায়েল একটি বাংলা ইসলামিক অ্যাপ।কুরবানী অর্থ ত্যাগ। ঈদুল আযহা (Eid ul azha) মূলত ত্যাগের উৎসব। কুরবানির সময় মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই করে। মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরীফে কুরবানীর ইতিহাস সম্পর্কে সুন্দর বর্ননা দিয়েছেন যা থেকে আমরা কুরবানির গুরুত্ব ও তাৎপর্য বুঝতে পারি।কুরবানি বা কোরবানি দেওয়ার সুন্নাহ রয়েছে। যে কোনো ভাবে , একটা পশু জবাই করলেই কুরবানি বা কুরবানী হয় না। যেমন একটি মাসালা বা মাসায়েল হচ্ছে, ঈদুল আযহার নামাজের আগে কুরবানি করা সঠিক নয়- এরকম কেউ করলে কুরবানী বা কোরবানি হবে না। এমন ৭১ টি মাসয়েলে রয়েছে আমাদের অ্যাপসটিতে। মাসায়েল সমূহ মাসিক আল কাউসার এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
ঈদুল আযহা মূলত আরবী বাক্যাংশ।এর অর্থ হলো ত্যাগের উৎসব।আসলে এটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ত্যাগ করা। এ দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই দেয়।
কুরবানীর মাসআলা হলো নিদৃষ্ট নিয়মে এবং ঈদুল আযহা / Eid ul Adha চাদ দেখার দশ দিন পর তিন দিনের যেকোন দিন কুরবানির পশু কুরবানী দেওয়া তাছারা কি কি পশু কুরবানি দেওয়া যায় তার সবিস্তারে আলোচনা করা হয়েছে,
কোরবানীর ঈদ সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ ও শান্তি, সেই সাথে সকলের কোরবানি হোক সহি শুদ্ধ ও মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে কবুল হয় তার জন্য আমাদের এই চেষ্টা।
পবিত্র কোরআন শরীফে কুরবানীর ইতিহাস সম্পর্কে স্পষ্ট বর্ননা দেয়া আছে। সুনির্দিষ্ট ভাবে কুরবানির লক্ষ এবং উদ্দেশ্য আছে। এ কারনেই সঠিক ভাবে কুরবানীর মাসয়ালা মেনে কুরবানী করতে না পরলে তা শুধু পশু জবেহ হয়ে যাবে, লক্ষ উদ্দেশ্য পূরন হবে না । যারা কুরবানী দিবেন তাদের প্রত্যেকেরেই সঠিক ভাবে পশু কুরবানীর মাসয়ালা মাসায়েল অর্থৎ কুরবানীর নিয়ম কানুন জেনে নেয়া দরকার। না হলে কুরবানী আল্লাহর কাছে কবুল হবেনা। ঈদ এসএমএস
Show More