সমসাময়িক সময়ে একটা আবেগের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব আমাকে দারুণভাবে ভাবিয়ে তুলছে। ভয়, ভয়, আর ভয়। বিরাটসংখ্যক মানুষের মাঝেই ভয়। তরুণ-তরুণীদের মাঝে এর ব্যাপকতা আরও বেশি।
কোথায় এত ভয় দেখছি? চারদিকে তো সবাই বেশ আছে; ঘুরছে, ফিরছে, শপিং করছে, ক্রিকেট খেলছে!
হাসিখুশি মুখগুলো সত্যিই যদি হাসিখুশিই থাকত, অন্তর থেকে, আসলেই ভালো লাগত। কিন্তু কই সেই অন্তরের খুশি?
নিজের ওপর নিজের আস্থার ঘাটতি কতটা ব্যাপক, তা এই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করলেই বোঝা যায়। অনেক ছাত্রছাত্রীই ভয়ে কুঁকড়ে থাকেন। পরীক্ষা সামনে এলে বোঝা যায় ভয় কাকে বলে, উহা কত প্রকার ও কী কী!
দুই বছর ধরে দেখছি, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষায় স্পষ্ট তিনটা জিনিস লিখতে হয়। বাংলায়। নিজের নাম, মাতার নাম, পিতার নাম।বহু সংখ্যক পরীক্ষার্থী নিজের জায়গায় বাবার অথবা মায়ের নাম লিখে, না হয় উল্টোটা করে। পরীক্ষা হলে বসলে ভয়ে যেন সব এলোমেলো হয়ে যায়।
ভয়ের আরও জায়গা আছে। চাকরি বা অন্য কোনো কাজের জন্য ফরম পূরণ করতে হবে। অনেকেই নিজে সেটা করতে পারছে না। বারবার একে-ওকে জিজ্ঞেস করছে। অথচ স্পষ্ট ভাষায় সেখানে লাইন বাই লাইন নির্দেশনা দেওয়া আছে।
কোথায় এত ভয় দেখছি? চারদিকে তো সবাই বেশ আছে; ঘুরছে, ফিরছে, শপিং করছে, ক্রিকেট খেলছে!
হাসিখুশি মুখগুলো সত্যিই যদি হাসিখুশিই থাকত, অন্তর থেকে, আসলেই ভালো লাগত। কিন্তু কই সেই অন্তরের খুশি?
নিজের ওপর নিজের আস্থার ঘাটতি কতটা ব্যাপক, তা এই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করলেই বোঝা যায়। অনেক ছাত্রছাত্রীই ভয়ে কুঁকড়ে থাকেন। পরীক্ষা সামনে এলে বোঝা যায় ভয় কাকে বলে, উহা কত প্রকার ও কী কী!
দুই বছর ধরে দেখছি, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষায় স্পষ্ট তিনটা জিনিস লিখতে হয়। বাংলায়। নিজের নাম, মাতার নাম, পিতার নাম।বহু সংখ্যক পরীক্ষার্থী নিজের জায়গায় বাবার অথবা মায়ের নাম লিখে, না হয় উল্টোটা করে। পরীক্ষা হলে বসলে ভয়ে যেন সব এলোমেলো হয়ে যায়।
ভয়ের আরও জায়গা আছে। চাকরি বা অন্য কোনো কাজের জন্য ফরম পূরণ করতে হবে। অনেকেই নিজে সেটা করতে পারছে না। বারবার একে-ওকে জিজ্ঞেস করছে। অথচ স্পষ্ট ভাষায় সেখানে লাইন বাই লাইন নির্দেশনা দেওয়া আছে।
Show More