অনুপ্রেরণা সৃজনশীলতা নামক দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক, একই সাথে অনুপ্রেরণা যে কোন কাজে সফলতা এনে দেয় । অনুপ্রেরণা আমাদের যে কোন কাজ করতে মানসিক সাহস যোগায়। কাজটি করার জন্য গতি বৃদ্ধি করে এবং আমাদের সেই কাজটির সাথে একাত্ম করে। আর এভাবেই অনুপ্রেরণা আমাদের নতুন নতুন কাজ করার জন্য সাহস যোগাবে। আমরা যেনো সাহসিকতা আর দক্ষতার সাথে কাজে সফলতা অর্জন করতে পারি সেজন্য অনুপ্রেরণা আমাদের জীবনে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা হয়তো এখন আমরা সহজেই অনুধাবন করতে পারছি।
অনুপ্রেরণার অভাব আমাদের সততার সাথে কাজ করার মানসিকতা নষ্ট করে দেয়। এরকম হতেই পারে যে তুমি কোন কাজ করতে পারছো না, অথবা কোন কাজে মন বসছে না। এর মানে যে তুমি সবসময় অনুপ্রেরণার অভাবে ভুগছো তা নয়। মনে রাখতে হবে অনুপ্রেরণার অভাব বিষয়টি শুধু একটি বা দু’টি উপসর্গ বা লক্ষণ নয়, বরং অনুপ্রেরণার অভাব হচ্ছে অসংখ্য সমস্যার তালিকা। আর তাই যেকোন একটি সমস্যাকেই অনুপ্রেরণার অভাব অভাব ভেবে বসাটা ঠিক হবে না।
যেকোনো একটি বা দু’টি মানসিক সমস্যায় ভুগছি বলে আমরা মনে করি আমাদের হয়তো কোন বড় সমস্যা হয়েছে, আমাদের হয়তো অনুপ্রেরণার অভাব হচ্ছে আর তাই আমরাও গতানুগতিক সমাধানের দিকে এগোই। হয়তো আমরা লক্ষ্য নির্ধারণ করি, প্রতিদিনের রুটিন ঠিক করি অথবা নতুন করে রুটিন বানাই বা প্রতিদিন নিয়ম করে পড়তে বসার পরিকল্পনা করি অথবা সেই কাজগুলো বেশি করি যেগুলো আমাদের চিত্তবিনোদনের খোরাক হিসেবে কাজ করে।
এভাবেই আরো অনেক সমস্যা মনে করে, যথেষ্ট পরিমাণে না ভেবেই সমাধানের পথ খুঁজে বের করি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা মনে করি অনুপ্রেরণার অভাবে গতানুগতিক বিষয় ঠিক করলে হয়তো তুমি পুনরায় অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবে, বাস্তবিক অর্থে অনেক সময় সেই সমাধান খুঁজে বের করি, যেগুলো আমাদের আরও বেশি বিষণ্ণ করে তোলে।
আমরা যেহেতু অনুপ্রেরণা বিষয়টি কীভাবে আমাদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে সে বিষয়ে জানতে পারলাম, সেহেতু কোন বিষয়গুলো আমাদের অনুপ্রেরণা নষ্টের হাতিয়ার সে বিষয়গুলো সম্পর্কেও আমাদের অবগত হতে হবে। জেনে নিতে পারো কোন বিষয়গুলো আমাদের অনুপ্রেরণার নষ্ট করছে এবং কীভাবে আমরা পুনরায় অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবো তার কিছু সহজ পন্থা।
শুধু সমস্যা জানলে হবে না সমাধানের রাস্তাও জানতে হবে। এছাড়া তুমি যখন অনুপ্রেরণা নষ্টের কারণ সম্পর্কে জানতে পারবে তখন তুমি গতানুগতিকভাবে সমাধানের দিকে না গিয়ে যেভাবে সমাধান করলে পুনরায় তুমি অনুপ্রাণিত হতে পারবে সে বিষয়ে বেশি মনোযোগ দেবে
অনুপ্রেরণার অভাব আমাদের সততার সাথে কাজ করার মানসিকতা নষ্ট করে দেয়। এরকম হতেই পারে যে তুমি কোন কাজ করতে পারছো না, অথবা কোন কাজে মন বসছে না। এর মানে যে তুমি সবসময় অনুপ্রেরণার অভাবে ভুগছো তা নয়। মনে রাখতে হবে অনুপ্রেরণার অভাব বিষয়টি শুধু একটি বা দু’টি উপসর্গ বা লক্ষণ নয়, বরং অনুপ্রেরণার অভাব হচ্ছে অসংখ্য সমস্যার তালিকা। আর তাই যেকোন একটি সমস্যাকেই অনুপ্রেরণার অভাব অভাব ভেবে বসাটা ঠিক হবে না।
যেকোনো একটি বা দু’টি মানসিক সমস্যায় ভুগছি বলে আমরা মনে করি আমাদের হয়তো কোন বড় সমস্যা হয়েছে, আমাদের হয়তো অনুপ্রেরণার অভাব হচ্ছে আর তাই আমরাও গতানুগতিক সমাধানের দিকে এগোই। হয়তো আমরা লক্ষ্য নির্ধারণ করি, প্রতিদিনের রুটিন ঠিক করি অথবা নতুন করে রুটিন বানাই বা প্রতিদিন নিয়ম করে পড়তে বসার পরিকল্পনা করি অথবা সেই কাজগুলো বেশি করি যেগুলো আমাদের চিত্তবিনোদনের খোরাক হিসেবে কাজ করে।
এভাবেই আরো অনেক সমস্যা মনে করে, যথেষ্ট পরিমাণে না ভেবেই সমাধানের পথ খুঁজে বের করি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা মনে করি অনুপ্রেরণার অভাবে গতানুগতিক বিষয় ঠিক করলে হয়তো তুমি পুনরায় অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবে, বাস্তবিক অর্থে অনেক সময় সেই সমাধান খুঁজে বের করি, যেগুলো আমাদের আরও বেশি বিষণ্ণ করে তোলে।
আমরা যেহেতু অনুপ্রেরণা বিষয়টি কীভাবে আমাদের দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে সে বিষয়ে জানতে পারলাম, সেহেতু কোন বিষয়গুলো আমাদের অনুপ্রেরণা নষ্টের হাতিয়ার সে বিষয়গুলো সম্পর্কেও আমাদের অবগত হতে হবে। জেনে নিতে পারো কোন বিষয়গুলো আমাদের অনুপ্রেরণার নষ্ট করছে এবং কীভাবে আমরা পুনরায় অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবো তার কিছু সহজ পন্থা।
শুধু সমস্যা জানলে হবে না সমাধানের রাস্তাও জানতে হবে। এছাড়া তুমি যখন অনুপ্রেরণা নষ্টের কারণ সম্পর্কে জানতে পারবে তখন তুমি গতানুগতিকভাবে সমাধানের দিকে না গিয়ে যেভাবে সমাধান করলে পুনরায় তুমি অনুপ্রাণিত হতে পারবে সে বিষয়ে বেশি মনোযোগ দেবে
Show More